মো: রুবেল : চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কেবিনে ডুকে ডাক্তার পরিচয়ে ভর্তিকৃত রোগীকে ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হাসপাতালের সামনের হায়দার মেডিকেলের মালিক মঞ্জুরুল হায়দার জনি (৩৫) এর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের একজন ডাক্তার বাদী হয়ে চাটখিল থানায় মামলা করেছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও মামলার সূত্রে জানা যায়, ১৯ জুলাই সকালে জ্বর ও সর্দি কাাশি নিয়ে এক গৃহবধু (২৪) হাসপাতালে ভর্তি হন। তিনি ২য় তলার ১ নং কেবিনে অবস্থান করছিলেন। ভর্তির পরদিন ২০ জুলাই দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে অভিযুক্ত মঞ্জুরুল হায়দার জনি নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে কেবিনে ডুকে পরে। জনি কৌশলে কেবিন থেকে রোগীর লোকজনকে বের করে দিয়ে রোগীকে ধর্ষনে চেষ্টা চালায়। রোগীর চিৎকারে হাসপাতালের কর্মচারীরা ও রোগীর লোকজন এগিয়ে এলে জনি পালিয়ে যায়। এ ব্যপারে ডাক্তার তাহমিনা আক্তার বাদী হয়ে শুক্রবার বিকেলে চাটখিল থানায় মামলা করেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় চাটখিল থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অভিযুক্ত জনিকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।
এ ঘটনায় হাসপাতার কর্তৃপক্ষ আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা: সহিদুল ইসলাম নয়নকে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।